Smiley Askar

We work for Smile

We are Smiley Group

Durga Puja-2016

 photo Puja Festival_zpsbjbme0c6.jpg

Smiley Askar

Durga Puja-2016

সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

Membership Registration From

শনিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৬

Work with Us

Membership Application Form 
            

         





  Click Here

বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৬

About Us

আমাদের সম্পর্কে

স্মাইলী আস্কর।  বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া থানার একটি পুরানো এবং ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। সাধারন দশটা গ্রাম এর মতই সুখি গ্রম আস্কর।  গ্রামের তরুদের একতা ও তারুণ্য চোখে পরার মত।  স্মাইলী আস্কর এর অন্যতম ফসল।  ২০১৬ সালের ২৫ শে আগষ্ট যাত্রা শুরু করে স্মাইলী আস্কর । "হাসি খুশির আস্কর "স্লোগানে যাত্রা শুরু আমাদের।  আমার একটাই সপ্ন আস্করের সবাই হাসি খুশিতে থাক। আমরা এমন একটা সমাজের সপ্ন দেখি, যে সমাজে থাকবে না কোন কুসংস্কার, অহংকার, অহমিকা, ও কলুষিতা।  আশা করি আস্করের সবাই আমাদে এ ক্ষুদ্র প্রয়াশে সবসময় পাশে থাকবে। 


সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬

ধন্যবাদ

২০১৬ সালের দুর্গা পুজা আস্কর পুরাতন কালীবাড়ি পুজা মন্ডবে ব্যাপক জমজমাট ভাবে পালিত হয়েছে। এ অনুষ্ঠান আয়োজন ও সার্থক করার পিছনে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম  করেছেন আমাদের বড় ভাই ১/ শ্রী পরিমল বিশ্বাস ২/শ্রী বাবুল অধিকারী ৩/ শ্রী তন্ময় বৈদ্য ।  এদের ইচ্ছাশক্তি ও উদার মনোভাবের কারনে আমরা এত বরো জমজমাট অনুষ্ঠান করতে পেরেছি। তাই এতো বড় একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য স্মাইলী আস্করের পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছবি সংগ্রহ : facebook.com 

মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৬

Smiley Askar on Facebook.com

Smiley askar on Facebook
We are now available on Facebook Smiley Askar
facebook.com

সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৬

নোটিশ



এতদ্বারা সর্ব সাধারনকে জানানো যাচ্ছে যে, স্মাইলী আস্কর এর নাম ব্যাবহার করে অনেকে ফেসবুকে পুজার শুভেচ্ছা সহ নানা ধরনের পোস্ট দেওয়া হচ্ছে। যা খুবই দূঃখজনক। স্মাইলী আস্করের ফেসবুক  Smiley Askarব্যাতিত অন্য কোন পোস্ট এর দায়ভার বহন করবে না।
তাই আমাদের বিনীত নিবেদন আমাদের নাম ব্যাবহার করে কোন পোষ্ট দিবেন না।
ধন্যবাদ।

সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

দুর্গা পুজা ও আস্করের তরুন সমাজ।


দুর্গা পুজা ও আস্করের তরুন সমাজ।

বহু ঐতিয্যববাহী আস্কর গ্রাম।  পুরাতন কালীবাড়িতে অবস্থিত মন্দিরে শত বছর ধরে পালিত হচ্ছে শারদীয় দুর্গা উৎসব। প্রতি বছরের মত এবার ও পুজার আয়োজন করা হয়েছে।  কিন্তু বর্তমানে সাত্ত্বিক পুজাকে ভুলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের দিকে ঝুকে পরেছে গ্রামের তরুন সমাজ।  সাংস্কৃতি চর্চা অবশ্যই দরকার, কিন্তু তা মায়ের পুজাকে বাদ দিয়ে নয়।  
তাই আসুন এবার পুজায় সকাল বেলা মাতৃবন্দনায় সবাই যোগ দেই। আস্কর এর সকল তরুনদের প্রতি আহব্বান থাকবে আমরা যেন সবাই পুজাতে অংশগ্রহন করি।  

শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

দূর্গা পুজার সাতকাহন।


দুর্গাপূজা বা দুর্গোৎসব হল হিন্দু দেবী দুর্গার পূজাকে কেন্দ্র করে প্রচলিত একটি উৎসব।

দুর্গাপূজা সমগ্র হিন্দুসমাজেই প্রচলিত। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজে এটি অন্যতম বিশেষ ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। আশ্বিন বা চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে দুর্গাপূজা করা হয়। আশ্বিন মাসের দুর্গাপূজা শারদীয়া দুর্গাপূজা এবং চৈত্র মাসের দুর্গাপূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। শারদীয়া দুর্গাপূজার জনপ্রিয়তা বেশি। বাসন্তী দুর্গাপূজা মূলত কয়েকটি পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ।

দুর্গাপূজা ভারত, বাংলাদেশ ও নেপাল সহ ভারতীয় উপমহাদেশ ও বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্রে পালিত হয়ে থাকে। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজের প্রধান ধর্মীয় উৎসব হওয়ার দরুন বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যে দুর্গাপূজা বিশেষ জাঁকজমকের সঙ্গে পালিত হয়। এমনকি ভারতের অসম,বিহার, ঝাড়খণ্ড,মণিপুর এবংওড়িশা রাজ্যেও দুর্গাপূজা মহাসমারোহে পালিত হয়ে থাকে। ভারতের অন্যান্য রাজ্যে প্রবাসী বাঙালি ও স্থানীয় জনসাধারণ নিজ নিজ প্রথামাফিক শারদীয়া দুর্গাপূজা ও নবরাত্রি উৎসব পালন করে। এমনকি পাশ্চাত্য দেশগুলিতে কর্মসূত্রে বসবাসরত বাঙালিরাও দুর্গাপূজা পালন করে থাকেন। ২০০৬ সালে গ্রেট ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনের ব্রিটিশ মিউজিয়ামের গ্রেট হলে "ভয়েসেস অফ বেঙ্গল" মরসুম নামে একটি সাংস্কৃতিক প্রদর্শনীর অঙ্গ হিসেবে স্থানীয় বাঙালি অভিবাসীরা ও জাদুঘর কর্তৃপক্ষ এক বিরাট দুর্গাপূজার আয়োজন করেছিলেন।[১]

সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম দিন পর্যন্ত শারদীয়া দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পাঁচটি দিন যথাক্রমে "দুর্গাষষ্ঠী", "মহাসপ্তমী", "মহাষ্টমী", "মহানবমী" ও "বিজয়াদশমী" নামে পরিচিত। আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষটিকে বলা হয় "দেবীপক্ষ"। দেবীপক্ষের সূচনার অমাবস্যাটির নাম মহালয়া; এই দিন হিন্দুরা তর্পণ করে তাঁদের পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদন করে। দেবীপক্ষের শেষ দিনটি হল কোজাগরী পূর্ণিমা। এই দিন হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। কোথাও কোথাও পনেরো দিন ধরে দুর্গাপূজা পালিত হয়। সেক্ষেত্রে মহালয়ার আগের নবমী তিথিতে পূজা শুরু হয়। পশ্চিমবঙ্গের বিষ্ণুপুর শহরের মৃন্ময়ী মন্দির এবং অনেক পরিবারে এই রীতি প্রচলিত আছে। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরাতে মহাসপ্তমী থেকে বিজয়াদশমী পর্যন্ত (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মহাসপ্তমী থেকে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা পর্যন্ত) চার দিন সরকারি ছুটি থাকে। বাংলাদেশে বিজয়াদশমীতে সর্বসাধারণের জন্য এক দিন এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ৩ দিন সরকারি ছুটি থাকে।

পারিবারিক স্তরে দুর্গাপূজা প্রধানত ধনী পরিবারগুলিতেই আয়োজিত হয়। কলকাতা শহরের পুরনো ধনী পরিবারগুলির দুর্গাপূজা "বনেদি বাড়ির পূজা" নামে পরিচিত।

পারিবারিক দুর্গাপূজাগুলিতে শাস্ত্রাচার পালনের উপরেই বেশি জোর দেওয়া হয়। পূজা উপলক্ষে বাড়িতে আত্মীয়-সমাগম হয়ে থাকে। অন্যদিকে আঞ্চলিক স্তরে এক একটি অঞ্চলের বাসিন্দারা যৌথভাবে যে দুর্গাপূজার আয়োজন করেন তা বারোয়ারি পূজা বা সর্বজনীন পূজা নামে পরিচিত। ভারতে ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনের সময় সর্বজনীন পূজা শুরু হয়। মুলত দেবী দুর্গাকে মাথায় রেখেই দেশমাতা বা ভারতমাতা বা মাতৃভূমির জাতীয়তাবাদী ধারনা বিপ্লবের আকার নেয়। দেবী দুর্গার ভাবনা থেকেই বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বন্দে মাতরম গানটি রচনা করেন যা ভারতের স্বাধীনতা-আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্র। সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ বিল্পবী ও জাতীয়তাবাদী নেতারা বিভিন্ন সর্বজনীন পূজার সঙ্গে যুক্ত থাকতেন। এখন সর্বজনীন পূজায় "থিম" বা নির্দিষ্ট বিষয়ভিত্তিক মণ্ডপ, প্রতিমা ও আলোকসজ্জার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। থিমগুলির শ্রেষ্ঠত্ব বিচার করে বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে "শারদ সম্মান" নামে বিশেষ পুরস্কারও দেওয়া হয়। এছাড়া বেলুড় মঠ সহ রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের বিভিন্ন শাখাকেন্দ্র এবং ভারত সেবাশ্রম সংঘের বিভিন্ন কেন্দ্রে সন্ন্যাসীরা দুর্গাপূজার আয়োজন করেন।
তথ্য সূত্র  :বাংলা উইকিপিডিয়া

শারদীয় দূর্গা পুজা আয়োজন উপলক্ষ্যে স্মাইলী আস্কর এর প্রতিবেদন।

আস্কর দূর্গা মন্দির নিয়ে প্রতিবেদন



★★ Smiley Askar ★★

Smiley Askar 1'st video documentary.

Smiley Askar release thear 1st video on youtube and blog


Thanks to- Swadesh Baidya,Bimol Biswas, Jayanto Adhikary

আমরা স্মাইলী পরিবার


****স্মাইলী আস্কর*******


আমরা কোন টিভি চ্যানেলও না, আমরা কোন নিউজ পেপারও না। আমরা হচ্ছি স্মাইলী গ্রুপ।আর এ গ্রুপের একমাত্র লক্ষ্য আস্করবাসীর মুখে হাসি ফুটানো। আমাদের সদস্যরা নিজ উদ্যগে বিভিন্ন ছোট নাটক,মিউজিক ভিডিও, ছোট প্রতিবেদন তৈরি করে থাকে। আমরা চাই আস্করের সকল মানুষ এক হয়ে,কাধে কাধ মিলিয়ে থাকুক, যাতে সবার মুখে সব সময় হাসি থাকবে।
*আসুন না একবার দুচোখ বন্ধ করে কল্পনা করি যে "আমরা সবাই একসাথে সকল বিভেদ ভুলে, একে অপরের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য পাশে দারিয়েছি। "দেখবেন কিছুটা হলেও মনে প্রশান্তি অনুভব করছেন।
★★বি.দ্র: কাউকে ছোট করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। তাই আমাদের ভিডিওগুলি নিজ নিজ দায়িত্ব নিয়ে দেখবেন।